The 2-Minute Rule for আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

লেখকের মন্তব্যঃ আধুনিক উপায়ে আলু চাষের পদ্ধতি

এগ্রোবাংলা কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

চাষের মৌসুম : উত্তরাঞ্চলে মধ্য-কার্তিক (নভেম্বর প্রথম সপ্তাহ), দক্ষিণাঞ্চলে অগ্রহায়ণ মাসের ১ম সপ্তাহ থেকে ২য় সপ্তাহে (নভেম্বর মাসের মধ্য click here থেকে শেষ সপ্তাহ) চাষাবাদ করার উপযুক্ত সময়৷

• গাছ খাটো হয় এবং সোজা হয়ে উপরের দিকে দাঁড়িয়ে থাকে৷ আলুর সংখ্যা কমে যায়৷

ব্যবস্থাপনা: কাটুই পোকার উপদ্রব খুব বেশী না হলে কাটা আলু গাছ দেখে তার কাছাকাছি মাটি উল্টে পাল্টে পোকা খুঁজে সংগ্রহ করে মেরে ফেলা উচিত। আলু ক্ষেতে সেচ দেওয়ার সময় পানির সাথে ২০ মি.লি/শতক হারে কেরোসিন তেল মিশিয়ে দিয়ে মাটিতে লুকিয়ে থাকা কাটুই পোকা মেরে ফেলা যায়। এ ছাড়া পাখিকে উৎসাহিত করার জন্য ক্ষেতের মাঝে বাঁেশর কাঠি বা ডাল পালা পুঁতে রাখা দরকার। কাটুই পোকার উপদ্রব খুব বেশি হলে কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে। প্রতি লিটার পানির সাথে ৫ মি.

যোগাযোগ: সেক্টর ০৫, রোড-০১, বাড়ি-৩৯ (নীচতলা), উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০.

সার প্রয়োগ পদ্ধতি: গোবর, অর্ধেক ইউরিয়া, টিএসপি, এমপি, জিপসাম ও জিঙ্ক সালফেট (প্রয়োজন বোধে) রোপণের সময় জমিতে মিশিয়ে দিতে হবে৷ বাকি ইউরিয়া রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর অর্থাৎ দ্বিতীয় বার মাটি তোলার সময় প্রয়োগ করতে হবে৷ অম্লীয় বেলে মাটির জন্য ৮০-১০০ কেজি/হেক্টর ম্যাগনেসিয়াম সালফেট এবং বেলে মাটির জন্য বোরন ৮-১০ কেজি/হেক্টর প্রয়োগ করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়৷

কাটুই পোকার কীড়া বেশ শক্তিশালী, ৪০-৫০ মিলিমিটার লম্বা হয়৷

এছাড়া বীজ আলু উৎপাদনের আরও কয়েকটি পদ্ধতি আছে। যেমন-

ম্যাগনেসিয়াম সালফেট (অমৱীয় বেলে মাটির জন্য)

অনুকূল পরিবেশ: ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝি হতে এ পোকার সংখ্যা বাড়তে থাকে।

তার হাত ধরে ভারতের পশ্চিম উপকূলের শহর মুম্বাই বা তৎকালীন বোম্বেসহ অনেক প্রদেশে আলুর চাষ বিস্তার লাভ করে। যা ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়।

৬৫০ থেকে একলাফে ১০০০ টাকা কেজি গরুর মাংস

খাদ্য ইতিহাসবিদ চিত্রিতা ব্যানার্জির নিবন্ধ থেকে জানা যায়, আলুকে বাংলায় আরও বেশি প্রসিদ্ধ করেছিলেন আওধের নবাব ওয়াজেদ আলী শাহ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *